
সন্ধ্যায় আলো নিভে গেলেই গা-ঝারা দিয়ে বাতাসে ডানা মেলে খাবারের সন্ধানে। বলছি মাংসাশী প্রজাতির বাদুড় ‘মাঝারি পাতানাক বাদুড়’-এর কথা। যেটির ইংরেজি নাম Intermediate leaf nosed bat এবং বৈজ্ঞানিক নাম Hipposideros larvatus। ভোজনপ্রিয় এই বাদুড় খেত বেশ ভালোবাসে; তাই তরজাতা শিকারের খোঁজে আশ্রয় নেয় নির্জন কোন স্থাপনার নিচে।
প্রায়ই বিলুপ্ত হতে যাওয়া বাদুড়ের এই প্রজাতিটির বসবাস পাহাড়ী এলাকায়। দিনে বেলা গাছের খোড়ালে বা পাহাড়ী গুহায় কাটিয়ে দেয়। দশ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য ও ওজনে মাত্র ১৭-২৪ গ্রাম হয় প্রাণীটি।
বাংলাদেশের টেকনাফের কুটুমগুহা, শেরপুরের সীমান্তবর্তী গজনী শালবন এবং মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে ‘মাঝারি পাতানাক বাদুড়’-এর দেখা মেলে। আন্তর্জাতিক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থা আইইউসিএন’র রেডলিস্টের বিপন্নপ্রায় প্রজাতির তালিকায় রয়েছে এই বাদুড়।
বাদুড় মূলত শব্দতরঙ্গের মাধ্যমে শিকারের সন্ধান চালায়। মাঝারি পাতানাক বাদুড় একটু মাংসাশী ধরনের স্তন্যপায়ী প্রাণী। নির্জন এলাকায় অবস্থান নিয়ে ছো মেরে ব্যাঙ, ঝিরি বা ছড়ার পানিতে থাকা চিংড়ি খেয়ে থাকে এরা।
তবে পরিবেশবিরোধী কর্মকাণ্ড, বন, ঝোঁপ-ঝাড় উজাড় হওয়াতে এমন বাদুড় আজকাল দেখাই মেলে না সচরাচর। তাই প্রকৃতি সংরক্ষণে জোর দিতে পরামর্শ দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
প্রায়ই বিলুপ্ত হতে যাওয়া বাদুড়ের এই প্রজাতিটির বসবাস পাহাড়ী এলাকায়। দিনে বেলা গাছের খোড়ালে বা পাহাড়ী গুহায় কাটিয়ে দেয়। দশ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য ও ওজনে মাত্র ১৭-২৪ গ্রাম হয় প্রাণীটি।
বাংলাদেশের টেকনাফের কুটুমগুহা, শেরপুরের সীমান্তবর্তী গজনী শালবন এবং মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে ‘মাঝারি পাতানাক বাদুড়’-এর দেখা মেলে।
বাদুড় মূলত শব্দতরঙ্গের মাধ্যমে শিকারের সন্ধান চালায়। মাঝারি পাতানাক বাদুড় একটু মাংসাশী ধরনের স্তন্যপায়ী প্রাণী। নির্জন এলাকায় অবস্থান নিয়ে ছো মেরে ব্যাঙ, ঝিরি বা ছড়ার পানিতে থাকা চিংড়ি খেয়ে থাকে এরা।
তবে পরিবেশবিরোধী কর্মকাণ্ড, বন, ঝোঁপ-ঝাড় উজাড় হওয়াতে এমন বাদুড় আজকাল দেখাই মেলে না সচরাচর। তাই প্রকৃতি সংরক্ষণে জোর দিতে পরামর্শ দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।